গত বছর লকডাউনের একটা ঘটনা। এক আপু ফেসবুকে আফসোস করে পোষ্ট দিয়েছিলেন। সারমর্ম হচ্ছে, তার পাশের বাসার এক আন্টি তার বাসায় এসে আবদার করেছে, তার ছেলেকে ১ মাসের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে দিতে হবে। কারন লকডাউনে কলেজ বন্ধ, ছেলেটা ঘরে বসে ফেসবুক, আর গেম খেলে, সময় নষ্ট করছে। ফ্রিল্যান্সার হলেত মাসে ইনকাম হাজার ডলার। সেই আপুর […]
আমি যে কথা গুলো বলব তা অনেকবারই বলা হয়েছে। সামনেও বলা হবে। তার পরও সবাইকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য এই লেখা। তার আগে দুইটি শিক্ষণীয় বাস্তব গল্প বলি।গল্প-১ঃকচ্ছপের কোন দাঁত নাই। কিন্তু তার চোয়াল অনেক শক্ত। কেমন শক্ত? Discovery চ্যানেলে অনেকেই কচ্ছপকে দেখেছেন, কামড় দিয়ে হাড় ভেঙ্গে দিতে। বলা হয় কচ্ছপ কাউকে রাগ করে কামড় […]
এর আগেও অনলাইন ফ্রিলান্সারের সাফল্যের উপর পোস্ট দিয়েছি। অনেক সফল ফ্রিলান্সারের গল্প জানি। যেহেতু তাদের সাথে আমার নিয়মিত যোগাযোগ হয়। ইচ্ছা ছিল এটা নিয়ে সিরিজ করার। কিন্তু অধিকাংশ ফ্রিলান্সারই পরিচয় প্রকাশ করতে চান না। কারন পোস্ট দেয়ার পর পরই সবাই নক দেয়া শুরু করে। ফলে বেচারার অবস্থা কি হয় বলাই বাহুল্য। তাই পরিচয় গোপন রেখে
অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার আছেন, যারা অনেকটাই নিরবে থাকেন, হয়ত কোন ফ্রিলান্সিং গ্রুপের পোস্টে একটা দুইটা লাইক বা একটা ছোট কমেন্ট, তাদের কার্যক্রম এতটুকুতেই সীমাবদ্ধ! অনেকে আছেন এসবের কিছুই করেন না। তার অর্থ এই না যে তারা স্বার্থপর, অন্যকে হেল্প করেন না। আসলে তারা প্রচার চান না। তারা নীরবে নিভৃতেই কাজ করেন, অন্যকে হেল্প করেন।
কিছু দিন আগে ফ্রিল্যান্সিং এর ভুত ও ভবিষ্যৎ শিরনামে একটা লেখা পড়ে অনেকেই ডিমটিভেটেড হয়েছিলেন। বিশেষ করে নতুনেরা, এর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আসলে আমি মার্কেটপ্লেসগুলোর বর্তমান অবস্থাটা বুঝাতে চেয়েছিলাম। আমরা যারা একেবারে সাধারণ ক্যটাগরির কাজ করি, এবং খুব বেশি মাত্রায় মার্কেটপ্লেসের উপর নির্ভরশীল মুলত তাদেরকে সাবধান করার