গত পরশু একটা খবর পড়লাম, দেশের উত্তরাঞ্চলে এক জেলায় (জেলার নাম নিচ্ছি না), প্রায় প্রতি ঘরে ঘরে ইমো হ্যাকার। গোয়েন্দা পুলিশ এই পর্যন্ত প্রায় ২০০ জনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের সংখ্যা এত বেশি যে, পুলিশও হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। এক বাড়ীতে একাধিক হ্যাকারও আছে। তারা মূলত প্রবাসীদের টার্গেট করে, নারি কণ্ঠে তাদের প্রলুদ্ধ করে। এর পরে ইমো
কিছু দিন আগে ফ্রিল্যান্সিং এর ভুত ও ভবিষ্যৎ শিরনামে একটা লেখা পড়ে অনেকেই ডিমটিভেটেড হয়েছিলেন। বিশেষ করে নতুনেরা, এর জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আসলে আমি মার্কেটপ্লেসগুলোর বর্তমান অবস্থাটা বুঝাতে চেয়েছিলাম। আমরা যারা একেবারে সাধারণ ক্যটাগরির কাজ করি, এবং খুব বেশি মাত্রায় মার্কেটপ্লেসের উপর নির্ভরশীল মুলত তাদেরকে সাবধান করার
দেশে এখন ফ্রিল্যান্সিং এর জোয়ার বইছে। দেশের আনাচে কানাচে, অলিতে গলিতে ব্যঙ্গের ছাতার মত ট্রেনিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। মাসে হাজার ডলার ইনকামের গ্যারান্টি। ব্যর্থ বেকার যুবক, চকারিজিবী, গৃহবধূ, স্কুল শিক্ষক, ছাত্র ছাত্রি থেকে শুরু করে মুদি দোকানদার পর্যন্ত এর পিছনে ছুটছে। সরকারও বিভিন্ন প্রজক্টের প্রশিক্ষণের মাধম্যে দেশটাকে